Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

আমাদের অর্জন সমূহ

গোপালগঞ্জ জেলায় কৃষি ক্ষেত্রে  অর্জন:

১। বোরো ধানের জমির ৬৫% জমিতে হাইব্রিড ধানের আবাদ

২। বোরো ধানের জমির ৬০% জমিতে গুটি ইউরিয়া প্রয়োগ

৩। বারি সরিষা-১৪, বারি সরিষা-১৭, বারি সরিষা-১৮, বারি মুগ-৬ , বিনা ধান-১৭, বিনা ধান-১৯, বিনা ধান-২১, বিনা ধান-২২  

    ব্রিধান-৭১,  ব্রিধান-৭৫, ব্রিধান-৮৭, ব্রিধান-৮৯, ব্রিধান-৯২, ব্রি হাইব্রিড ধান-৩, ব্রি হাইব্রিড ধান-৫, ব্রি হাইব্রিড ধান-৬ ,

     ব্রি হাইব্রিড ধান-৭ এর আবাদ সম্প্রসারণ।

৪। সর্বশেষ আধুুনিক জাতের বীজ সম্প্রসারণ( ধান, গম, আলু ,সরিষা, সূর্যমুখী, ধনিয়া, তিল চিনাবাদাম) লাভজনক কৃষি প্রর্বতন   

    (বিভিন্ন ফলের বাগান সৃজন যেমন- আম, কুল, পেয়ারা, কলা,নারকেল)

৫। নিরাপদ ফসল উৎপাদনে আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার (সেক্স ফেরোমেন ব্যবহার, কলায় ব্যাগিং পদ্ধতি প্রয়োগ, সবজি ও ফল   

     গ্রাম)

৬। পরিবেশ উপযোগী আধুনিক জাত এবং তাপ/ লবন সহিষ্ণু বারি গম ৩০, ৩২ ও ৩৩ জাতের বীজ ব্যবহার।

৭। আধুনিক রোপা আমনের আবাদ বৃদ্ধি পেয়েছে (বিনা ধান-১৭, বিনা ধান-২২, বন্যা সহিষ্ণু বিনা ধান- ১১, ব্রি ধান- ৫১,

    ব্রি ধান-৫২, ব্রি ধান-৭৫ ও ব্রি ধান-৮৭, ব্রি হাইব্রিড ধান-৬)।

৮। যে সকল অঞ্চলে আলু সহ সব্জি চাষ হতো না সে সকল অঞ্চলে সব্জি চাষ সম্প্রসারণ ( আলু, ফুলকপি, ব্রকলি, ওলকপি,  

     টমেটো)

৯। কৃষকের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির লক্ষ্যে উচ্চ মূল্যের ফসল হিসেবে কলা, পেঁয়াজ, রসুন, বেগুন, টমেটো, ব্রকলি ইত্যাদি ফসলের  

     উন্নত ব্যবস্থা প্রবর্তন।

১০। বিভিন্ন প্রযুক্তির উপর প্রশিক্ষণ প্রদান করায় প্রায় ৯৫% জমিতে, পার্চিং, লোগো পদ্ধতি, সুষম সার, আইপিএম পদ্ধতির 

      ব্যবহার, সারিতে চারা রোপন, সঠিক দূরত্বে সঠিক বয়সের চারা রোপন ইত্যাদি সম্ভব হয়েছে।

১১। বোরো মৌসুমে স্থানীয় জাত প্রতিস্থাপনের মাধ্যমে হাইব্রিড ও উফশী জাতের চাষাবাদ বৃদ্ধি।

১২। খামারযান্ত্রিকীকরণের লক্ষ্যে দল ভিত্তিক প্রযুক্তি হস্তান্তর, যেমন- পাওয়ার টিলার, ধান রোপণ যন্ত্র, গুটি  ইউরিয়া 

      অ্যাপলিকেটর, রিপার ও মাড়াই যন্ত্র এবং কম্বাইন্ড হার্ভেষ্টার ব্যবহার প্রভৃতি।

১৩। জৈব কৃষির ব্যবহার হিসাবে ভার্মি কম্পোষ্ট এবং খামারজাত সার এর উৎপাদন ও ব্যবহার বৃদ্ধি।

১৪। জৈব বালাইনাশক সম্পর্কে কৃষকের মাঝে সচেতনতা ও এর ব্যবহার বৃদ্ধি।

১৫। ভাসমান সবজি এলাকা উদ্বুদ্ধকরণের মাধ্যমে চাষ বৃদ্ধিকরণ(৫টি উপজেলা)। ভাসমান সবজি ও মসলা চাষে বঙ্গবন্ধু জাতীয়  

       কৃষি পুরস্কার স্বর্নপদক প্রাপ্তি।

১৬। ভাসমান সবজি চাষের প্রযুক্তি বিশ্ব ঐতিহ্্য হিসাবে স্বিকৃতি লাভ।

১৭। শস্যের নিবিড়তা ১৭৪% থেকে ১৮০.৯% তে উন্নিত(২০১০-১১ হইতে ২০২১-২২)।

১৮। এ জেলায় ৫(পাঁচ) বছর পূর্বে ৪,৩৮,১৭৭ মে.টন ছিল বর্তমানে ৪,৪৭,৪৪৪ মে.টন খাদ্য উৎপাদন  হয়েছে এবং  খাদ্য উদ্বৃত্ত 

       হয়েছে  ৫(পাঁচ) বছর পূর্বে ১,৬১,৬১৩ মে.টন, বর্তমানে ১,৬৫,১৪৪ মে.টন।  

১৯। নিরাপদ খাদ্য উৎপাদনে ভার্মি কম্পোস্ট গ্রাম সৃষ্টি এবং সেক্স ফেরোমন ব্যবহার ও ফলের ব্যাগিং   পদ্ধতি প্রবর্তন।

২০। খামারযান্ত্রিকীকরণ প্রযুক্তি সম্প্রসারণের লক্ষ্যে সমকালিন চাষাবাদের প্রবর্তন।

২১। অনাবাদি পতিত জমি চাষের আওতায় আনায়ন।